Multi-Flower Honey
Shopping Security
Safe Payment Options Secure privacy
Purchase protection Secure logistics
Delivery: In 2-3 days
Courier Partner: Pathao | SteadFast | Redx | Quick Delivery
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু (Sundarban’s Natural Honey)
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু (Sundarban’s Natural Honey) এর চাহিদা বরাবরই ভিন্ন। খাঁটি মধু বলতেই সবার আগে এর কথাই মাথায় আসে। প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহের জন্য আমাদের মৌয়ালরা সুন্দরবনের গহীনে চলে যায়। বছরের মার্চ থেকে মে পর্যন্ত সুন্দরবনের সর্ব উৎকৃষ্ট মধু সংগ্রহ করার সময়। মৌয়ালরা মধু সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন নৌকাতে করে চাকের খোঁজে পাড়ি জমায় বনের গহীনে। সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুতে সময়ের ব্যবধানে বিভিন্ন ফুলের ফুলের নির্যাস পাওয়া যায়। এই প্রাকৃতিক চাকের মধু অনেক পাতলা এবং সুস্বাদু হয়।
ফুলের নির্জাস ও সংগ্রহের সময় বিবেচনা করে সুন্দরবনের মধুর বিভিন্ন ধরন ও নামকরন করা হয়। সুন্দরবনের সংগৃহীত মধুর মধ্যে খলিসা ফুলের মধু, গরান ফুলের মধু, কেওড়া ফুলের মধু, বাইন ফুলের মধু অন্যতম।
আমরা মুলত গরান ও কেওড়া ফুলের মধুকে সুন্দরবনের মধু নামে আপনাদের নিকটে বিক্রি করছি।
গরান ফুলের মধুঃ এপ্রিল মাসের মাঝা মাঝি সময় থেকে সুন্দরবনে খলিসা ফুলের মধু কমে যায় আর এই সময় গরান ফুল ফুটতে থাকে, এই সময় যে মধু সংগ্রহ করা হয় সে সব মধুতে মূলত গরান ফুলের মধুর নেক্টর এঁর আধিক্ষ থাকে। খলিসা ফুল ও খুব সামান্য পরিমাণ থাকে বলে অনেকে এই মধু কে খলিসা ফুলের মধু বলে বিক্রি করে। এবং এই মধু পরিমানে অনেক বেশি পাওয়া যায় ও দাম ও খলিসা ফুলের মধুর তুলনায় কিছু টা কম হওয়ায় বেশির ভাগ ব্যাবসাই রাই এই মধু কে বাজারে খলিসা ফুলের মধু বলে বিক্রি করে। এই গরান ফুলের মধু দেখতে বেশ লালছে, ও খেতে সুস্বাদু মিস্টি, ও হাল্কা টক ভাব থেকে।
কেওড়া ফুলের মধুঃ মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই সুন্দরবনের সব থেকে জনপ্রিয় গাছ কেওড়া ফুল ফোটা শুরু করে। কেওড়া একটি টক জাতীয় ফল তাই এই ফুলের নেক্টর এঁর স্বাদ ও টক তাই এই মধু খেতেও টক টক লাগে, এই সময় গরান ও কেওড়া ফুল থেকে মৌমাছি মধু সংগ্রহ করে, এবং প্রচুর পরিমাণ মধু সংগ্রহ করা হয়। কেওড়া ফুলের মধু মূলত হালকা হলুদ রঙের হয়। এই সময় কেওড়া র সাথে গরান ফুলের মধু মিশে অনেকটা খলিসা ফুলের মধুর মত রঙ ধারন করে। কিন্তু স্বাদে তা খলিসা ফুলের মধুর আশে পাশেও থাকে না। কিন্তু গ্রাহক দের না জানার ফলের বাজারে বেশির ভাগ মধুই এই কেওড়া গরান ফুলের মধু। যা মুলত সুন্দরবনের মিশ্রে ফুলের মধু। এই মধু
সুন্দরবনের খাঁটি খলিসা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্যঃ
· সুন্দরবনের প্রাকৃতিক ফুলের মধু দেখতে সাধারণত হালকা সাদা বর্ণের (Light Amber) রঙের হয় (তবে সময়, চাক ও ফুল ভেদে কিছুটা রঙ এঁর পরিবর্তন হয়।
· সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধু খেতে খুবই সুস্বাদু মিষ্টি ,দ্বিতীয় কাট থেকে হালকা টকটক মিষ্টি লাগে।
· কিছু মানুষের কাছে- সুন্দরবনের মধু অনেকটা আখের রসের মতো লাগে।
· সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুর ঘনত্ব সবসময় পাতলা হবে।
· সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- একটু ঝাঁকি লাগলেই প্রচুর পরিমাণে ফেনা হয়ে যাবে। তবে শীতকালে ফেনা হওয়ার প্রবণতা কম দেখা যায়।
· সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের খাটি ফুলের মধু আমরা কখনই জমতে দেখা যায়নি। হোক সেটা ফ্রিজের ভেতরে বা বাইরে।
· এই সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের ফুলের মধুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে- হাতে চাক কাটা পদ্ধতিতে সংগ্রহ করা মধুর উপরে হলুদ রঙের পোলেন জমা হয়। এটাকে অনেকে গাদ জমা বলে থাকেন।
· এই সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের মধু খেতে কিছুটা ঝাঁঝালো হয় ।
অর্গানিকো’র সুন্দরবনের মধু কেন আলাদাঃ
আমরা আপনাদেরকে দিচ্ছি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের “র” মধু যা সম্পূর্ণরূপে খাঁটি। কারন এই মধু আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে গহীন বন থেকে আমাদের নিজস্ব মৌয়ালরা এপিস ডরসাটা বা বুনো মৌমাছির প্রাকৃতিক চাক থেকে মধু সংগ্রহ করে। আর এই খাঁটি সুন্দরবনের প্রাকৃতিক চাকের “র” মধুটা আমরা পৌঁছে দিচ্ছি আপনার হাতে ।
সুন্দরবনের “র” মধুর PH:
মধু একটি এসিটিক পণ্য তাই সুন্দরবনের “র” মধুর PH সাধারনত ২.৮ থেকে ৪.৫ হয়ে থাকে বা কিছু কিছু ক্ষত্রে ৫ পর্যন্ত হয়ে থাকে। যদি সুন্দরবনের মধুর PH ৫ এর থেকে বেশি হয় তাহলে বুঝতে হবে সেই মধুতে নিশ্চিত ভেজাল দেওয়া আছে।
Quantity | 1 kg or 500g |